সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কৃষি আইনের প্রতিবাদে ট্রাক্টর পোড়ানো এটা কৃষকদের অপমান ।

কৃষি আইনের প্রতিবাদে দিল্লিতে কংগ্রেসের ট্রাক্টর পোড়ানো এটা কৃষকদের অপমান । একজন প্রকৃত কৃষক ট্রাক্টর কেনে নিজের শরীরের রক্ত জল করে । যে ট্রাক্টর পোড়ায় সে আর যাই হোক কৃষক হতে পারেনা , রাজনীতিক হতে পারে। নতুন কৃষি আইন ঠিক কি ভুল এটা বোঝার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে । কারণ এমন নয় যে স্বাধীনতার পর সত্তর বৎসর কৃষকদের অবস্থা খুব ভাল ছিল । প্রতিবছরই কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতো আর ফসল ফলিয়ে ন্যায্য দাম না পাওয়া এটা নিত্যদিনের ঘটনা তাই কৃষকদের অবস্থা এতদিন খুবই করুন ছিল । আগামী দিনে নতুন আইনে তাদের অবস্থা ভালো হবে না আরো খারাপ হবে সেটা সময় বলবে তবে পেট্রোলের দাম বাড়লে কেউ বাইক জ্বালিয়ে দেয়না ,গ্যাসের দাম বাড়লে ওভেন জ্বালিয়ে দেয়না ,বিদ্যুতের দাম বাড়লে ফ্যান পুড়িয়ে দেয়না তাই ট্রাক্টর পুড়িয়ে দেওয়া  নেহাতই বালখিল্য রাজনীতি ।

আজ শহীদ ভগৎ সিং এর জন্মদিন ।

আজ শহীদ ভগৎ সিং এর জন্মদিন। তিনি হিন্দুস্থান সোশালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশন বা HSRA এর সদস্য ছিলেন । এই সংগঠনের অন্যতম সদস্য ছিলেন চন্দ্রশেখর আজাদ ,রামপ্রসাদ বিসমিল, বটুকেশ্বর দত্ত প্রমূখ । তাঁরা স্বাধীন এবং সমাজতান্ত্রিক ভারত গঠনের স্বপ্ন দেখতেন কারণ তাঁরা মনে করতেন সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হলে স্বাধীনতা অর্থহীন ।এই কারণে তাঁরা তাদের সংগঠনের নামের সঙ্গে সোশালিস্ট শব্দটি যোগ করেছিলেন ।কাকোরি ট্রেন ডাকাতিতে যুক্ত ছিল এই সংগঠন ।লাহোরে কেন্দ্রীয় আইনসভায় বোমা ফাটিয়ে বিপ্লবী ইশতেহার ছড়িয়ে দিয়েছিল ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দত্ত। তাঁরা মনে করতেন অচেতন ব্রিটিশ সরকারের কান পর্যন্ত কোন বার্তা পৌঁছে দিতে গেলে ব্যতিক্রমী কিছু করতে হবে ।এই কারণে তাঁরা লাহোরে কেন্দ্রীয় আইন সভায় দুটি বোমা ফাটান কিন্তু তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল কাউকে হতাহত না করা শুধুমাত্র দৃষ্টি আকর্ষণ করে বার্তা পৌঁছে দেওয়া এই কারণে যেখানে মানুষ ছিলনা সেখানে দুটি বোমা ফাটিয়ে বিপ্লবী ইশতেহার ছড়িয়ে দেন । জেলে ভারতীয় বন্দীদের ব্রিটিশ বন্দীদের সমান অধিকার দেওয়ার জন্য ভগৎ সিং, যতীন দাস অনশন শুরু করেন । দীর্ঘ দিন অনশন করে যতীন দাস প্রাণত্যাগ করেন । সাইমন কমিশন বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের লাঠির আঘাতে প্রাণ হারান লালা লাজপত রায়। এই হত্যাকাণ্ডের সাথে যুক্ত স্যান্ডার্সকে হত্যা করেন ভগৎ সিং । ভগৎ সিং ,শুকদেব , রাজগুরুর ফাঁসি হয়েছিল । জেলে যে কুঠরিতে ভগৎ সিংকে রাখা হয়েছিল সেটা কোন মানুষের থাকার অযোগ্য। স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনি । অনেক আত্মত্যাগের মধ্যে দিয়ে এসেছিল ।

শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বিজেপির সর্বভারতীয় কমিটিতে নতুন দায়িত্ব পেয়ে অনুপম হাজরার বার্তা ।

নিজের মেরুদন্ড সোজা রেখে, আজ পর্যন্ত জীবনে খুব বাছাই করা মানুষজনের কাছে মাথা নত করেছি; আর সারা জীবন যে দুটো মানুষের কাছে সর্বদা মাথা নত হয়ে থাকে এবং থাকবে, তাঁরা হচ্ছেন আমার বাবা-মা !!! আজ আমি যেখানেই থাকিনা কেন, এই দুটো মানুষ ছাড়া এই পৃথিবীতে আমি নিঃস্ব...!!! ...রাজনৈতিক জীবনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনায়, এক নতুন সকালে, জীবনের সবথেকে মূল্যবান সম্পদের সঙ্গে..‌.
Without these two people, I am nothing...
...with most precious asset of my life !!!

       

সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০

নন্দীগ্রাম - নিউটাউন বাস পরিষেবা চালু হল ।

নন্দীগ্রামের মহেশপুর হইতে নিউটাউন (ইউনিটেক গেট ১) বাস পরিষেবা । 
ভায়া- তেখালি, হেঁড়িয়া, নন্দকুমার, মেছেদা, সাঁতরাগাছি, ধর্মতলা, শিয়ালদহ  । মহেশপুর ছাড়বে - সকাল ৬ টা  , নিউটাউন ছাড়বে - বিকেল ৪ টে


রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

পাঁশকুড়া রেলওয়ে স্টেশন বাজারে ডেঙ্গু সচেতনতা পালিত হল ।

পাঁশকুড়া স্টেশন বাজার সংলগ্ন ময়দানে ডেঙ্গু সচেতনতা পালিত হল । একটি ট্যাবলো সহকারে শোভাযাত্রা পাঁশকুড়া স্টেশন বাজার পরিক্রমা করে । ডেঙ্গূ সচেতনতায় লিফলেট বিলি করা হয় এবং স্টেশন বাজার সংলগ্ন কয়েকটি এলাকায় স্যানিটা‌ইজেশান করা হয় ।

নিজস্ব চিত্র ।


শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মা হলেন শুভশ্রী চক্রবর্তী।

মা হলেন শুভশ্রী চক্রবর্তী। শুভশ্রী ও রাজ চক্রবর্তীর কোল আলো করে এলো একটি পুত্র সন্তান । নতুন অতিথিকে পেয়ে খুশি দুজনেই । আজ দুপুরে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে শুভশ্রী চক্রবর্তী একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন । ওজন তিন কেজি ।

শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০

ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার আজ ১৯ বছর পূর্তি ।

আজ সেই বিখ্যাত দিনটি যেদিন আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা ,দম্ভ ও গর্বকে ধুলিস্যাৎ করে দিয়েছিল ওসামা বিন লাদেনের আল কায়দা ।১১ সেপ্টেম্বরের হামলা যা নাইন/ইলেভেন  নামেও পরিচিত , ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের উপর আল-কায়েদার একইসাথে চারটি সমন্বিত সন্ত্রাসী হামলা। আক্রমনে ২,৯৯৭ জন নিহত এবং ৬,০০০ এর অধিক মানুষ আহত হয়, এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক অবকাঠামো ও সম্পদ।
১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসবাদ এর অংশ ।
উপরের সারি: ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার এর দ্যা টুইন টাওয়ার জ্বলছে ।২য় সারি, বাম হতে ডান: পেন্টাগনের ধ্বসে পড়া অংশ । ফ্লাইট ১৭৫ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের দক্ষিণ টাওয়ারে আঘাত হানে ।৩য় সারি, বাম হতে ডান: ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের ধ্বংসস্তুপের মাঝে একজন অগ্নিনির্বাপণ কর্মী সহায়তার অনুরোধ জানাচ্ছেন , গ্রাউন্ড জিরো থেকে ফ্লাইট ৯৩ একটি ইঞ্জিন উদ্ধারকৃত হয়। নিচের সারি:ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার বিরতিহীন তিনটি ফ্রেমে ধারণকৃত এ ৭৭ এর পেন্টাগনের উপর আঘাত হানার দৃশ্য ।
ওসামা বিন লাদেন এই হামলার নেপথ্যে ছিলেন বলে ধারণা করা হয় এবং শুরুতে তিনি তার জড়িত থাকার ব্যাপারে অস্বীকৃতি জানালেও পরে তিনি তার মিথ্যা বক্তব্যকে অমূলক বলে উল্লেখ করেন। আল জাজিরা ২০০১ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর এক প্রতিবেদনে বিন লাদেনের এক বক্তব্য প্রচার করে, যেখানে তিনি বলেন, "আমি জোর দিয়ে বলছি যে আমি এই কাজ করিনি, মনে হয় কেউ তার ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিল করার লক্ষ্যে এই হামলা চালিয়েছেন।" ২০০১ সালের নভেম্বর মাসে মার্কিন সেনাবাহিনী আফগানিস্তানের জালালাবাদ থেকে একটি ভিডিও টেপ উদ্ধার করেন। ভিডিওতে দেখা যায় বিন লাদেন খালেদ আল-হারবির সাথে কথা বলছেন এবং এই হামলার সম্পর্কে তার জানার বিষয়টি স্বীকার করছেন। ২০০১ সালের ২৭শে ডিসেম্বর বিন লাদেনের আরেকটি ভিডিও প্রকাশিত হয়। এই ভিডিওতে তিনি বলেন:
এটি স্পষ্ট যে ইসলামের বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘৃণা রয়েছে... এটি ক্রুসেডারদের ঘৃণা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রশংসিত হওয়ার যোগ্য কারণ এটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এক ধরনের প্রতিক্রিয়া, যার উদ্দেশ্য হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন বন্ধ করা, যারা আমাদের লোকজনদের হত্যা করছে... আমরা বলি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমাপ্তি আসন্ন, বিন লাদেন বা তার অনুসারীরা জীবিত থাকুক বা মৃত, মুসলিম উম্মাহ জেগে ওঠেছে।
২০০৩ সালে ধৃত হওয়ার পর খালিদ শেখ মোহাম্মদ আল জাজিরার সাংবাদিক ইয়োসরি ফুদা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন যে ২০০২ সালের এপ্রিল মাসে খালিদ শেখ মোহাম্মদ এই হামলায় তার দায় স্বীকার করেন এবং জানান তার সাথে ছিলেন রামজি বিন আল-শিভ।  নয়/এগারো কমিশন রিপোর্টের প্রতিবেদনে বলা হয় যে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার প্রধান মোহাম্মদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি বৈরিতার কারণ হল ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির বিরুদ্ধে তার সহিংস অসম্মতি। মোহাম্মদ ১৯৯৩ সালের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে বোমা হামলার উপদেশদাতা ও বিনিয়োগকারী ছিলেন এবং তিনি এই হামলার প্রধান বোমা হামলাকারী রামজি ইউসুফের মামা।
"খালিদ শেখ মোহাম্মদের সাবস্টিটিউশন ফর টেস্টিমনি"তে বলা হয়ে পাঁচজন ব্যক্তি এই হামলার বিস্তারিত সম্পর্কে জানতেন। তারা ছিলেন বিন লাদেন, খালিদ শেখ মোহাম্মদ, রামজি বিন আল-শিভ, আবু তুরাব আল-উরদুনি, ও মোহাম্মদ আতেফ।
ওসামা বিন লাদেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটি পবিত্র যুদ্ধের ঘোষণা দেন এবং মার্কিনীদের হত্যার জন্য বিন লাদেন ও অন্যান্যদের ১৯৯৮ সালে একটি ফতোয়া স্বাক্ষরকে তদন্ত কর্মকর্তারা তার উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করে থাকে। ২০০২ সালের নভেম্বরে বিন লাদেনের "লেটার টু আমেরিকা"-তে তিনি তাদের হামলা সম্পর্কিত আল-কায়েদাদের উদ্দেশ্য ব্যাখা করেন, তন্মধ্যে রয়েছে:

ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন

সোমালিয়ায় মুসলমানদের বিরুদ্ধে হামলায় সমর্থন

মরো সংঘর্ষে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ফিলিপাইনকে সমর্থন

লেবাননে মুসলমানদের বিরুদ্ধে আগ্রাসনে ইসরায়েলকে সমর্থন

চেচনিয়ায় মুসলমানদের বিরুদ্ধে একনায়কতন্ত্রে রুশদের সমর্থন

মুসলমানদের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে প্রো-মার্কিন সরকার

কাশ্মীরে ভারতকে মুসলমানদের শোষণের বিরুদ্ধে সমর্থন

সৌদি আরবের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর উপস্থিতি
এই সন্ত্রাসবাদি হামলার পর আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। তালিবানি সরকারের পরাজয় হয় ।পরবর্তীকালে একদিন জানা যায় আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যু হয়েছে । সন্ত্রাস দমনে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছিল ভারত তবে ভারতের দাবি ছিল গোটা বিশ্ব থেকে সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করা হোক কিন্তু আমেরিকা কথা রাখেনি তালিবান সরকারের পতন হওয়ার পর আমেরিকা হাত গুটিয়ে নেয় । ভারতে সন্ত্রাসবাদ বা কাশ্মীর সন্ত্রাসের কোন সমাধান তারা করেনি । এটা নিয়ে বিরোধীরা সমালোচনা করেছিল আগ বাড়িয়ে সমর্থন জানিয়ে ভারত কি পেল তবে সেসময় ভারত যদিনা সমর্থন জানাত তাহলে ভবিষ্যতে ভারত আর কোনদিন সন্ত্রাসবাদ নির্মূল এর জন্য দাবি জানাতে বা সুর চড়াতে পারতনা ।
তথ্য সহায়তায় - উইকিপিডিয়া ।

পথ দুর্ঘটনায় রাজ্য পুলিশের এক মহিলা আধিকারিক সহ তিনজন মৃত।

দেবশ্রী চ্যাটার্জী, কলকাতা পুলিশে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন দক্ষতা এবং সুনামের সঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশে ডেপুটেশনে যাওয়ার আগে কলকাতায় ডেপুটি কমিশনার পদে ছিলেন। রাজ্য পুলিশে দ্বাদশ ব্যাটালিয়নের সি ও  হিসাবে বর্তমানে কর্মরত ছিলেন। নিজের দক্ষতার পরিচয় রেখেছেন রাজ্য পুলিশেও। আজ সকালে হুগলির দাদপুরে এক পথদুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন দেবশ্রী। প্রাণ হারিয়েছেন তাঁর দেহরক্ষী এবং গাড়ির চালকও।
উল্লেখ্য , মহামারীতে রাজ্য পুলিশ তার বেশ কিছু সহকর্মীকে হারিয়েছিল । এরপর পথ দুর্ঘটনায় তার আর‌ও  এক আধিকারিক সহ তিনজনকে হারালো ।
চিত্র ও তথ্যসূত্র - কলকাতা পুলিশ ।

বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

একটা আবাসনে শুধুমাত্র একটা ফ্ল্যাট অবৈধ নির্মাণ , হতে পারে কি ?

মুম্বাইতে কঙ্গনা রানাওয়াতের ফ্ল্যাট নাকি অবৈধ নির্মাণ ! তাঁর অফিস , ফ্ল্যাট সবকিছুই নাকি অবৈধ নির্মাণ এই দিন কয়েকের মধ্যে জানা যাচ্ছে । কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে একটা আবাসনে অনেকগুলো ফ্ল্যাট থাকে তাহলে তাঁর ফ্ল্যাট যদি অবৈধ নির্মাণ হয় তাহলে পুরো আবাসনটাই অবৈধ নির্মাণ । একটা আবাসনে যদি ষোলটা বা তার কম বেশি ফ্ল্যাট থাকে সেখানে পুরো আবাসনটার নির্মাণ বৈধ এবং একটা ফ্ল্যাটের নির্মাণ অবৈধ সেটা কি করে হয় ? এতদিন মুম্বাই পুরসভা কি করছিল ? মুম্বাই পুরসভা ও মহারাষ্ট্র সরকার যদি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে যে মুম্বাইয়ের সমস্ত অবৈধ নির্মাণ ভাঙ্গা হবে তাহলে এটা একটা 'নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া' হবে একজনের ঘর ভেঙে সেটা বন্ধ হয়ে যাবেনা সাধারণভাবে সেটাই বোঝায় । কঙ্গনার ফ্ল্যাট যদি অবৈধ হয় তাহলে ঐ আবাসনের মালিক বা তার নির্মাণকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা কেন ? কোন আবাসন বা যেকোনো নির্মাণ করার আগে স্থানীয় পুরসভার  কাছে প্ল্যান পাস করাতে হয় এবং নির্মাণ হয়ে যাওয়ার পর সম্পূর্ণ হ‌ওয়ার কাগজ জমা দিতে হয় যদি কাগজপত্রে কোন গরমিল থাকে মুম্বাই পুরসভা আবাসন মালিক বা প্রোমোটারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি কেন ? ফ্যাট ক্রয় বা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে কোন অনিয়ম হয়েছে কি তাহলে তো ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়েই দোষী । মুম্বাই পৌরসভা তাহলে শহরের সমস্ত অবৈধ নির্মাণ ভেঙে দিক এবং সমস্ত আবাসনের ক্রয়-বিক্রয় নিয়ম মেনে হয়েছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখুক ।

বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

পাঁশকুড়া ব্লক কংগ্রেসের উদ্যোগে প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হল ।

ভারত নিউজ ,পাঁশকুড়া – পাঁশকুড়া ব্লক কংগ্রেসের উদ্যোগে প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হল আজ । পাঁশকুড়া পুরাতন বাজারে ইন্দিরা ভবনে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ভারতরত্ন প্রনব মুখার্জির স্মরন সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্লক কংগ্ৰেসের সভাপতি বাদল পতি এবং সেক ইব্রাহিম আলি, রাম সামন্ত, তরুন সামন্তসহ অন্যান্য পৌর ও ব্লক নেতৃত্ব। স্মরন সভায় বলা হয় প্রনব মুখার্জির চিন্তাধারা ও আদর্শ রাজ্যে তথা সারা দেশে প্রচারের মাধ্যমে ধর্ম নিরপেক্ষতা ও দেশের অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলে এই স্মরণসভা সার্থক হবে । পাঁশকুড়া পৌরসভার প্রাক্তন পৌরপিতা ও বিশিষ্ট সমাজসেবী কল্যাণ রায় বলেন পাঁশকুড়ার সঙ্গে প্রণববাবুর এক সময় ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল । যখন বাংলা কংগ্রেসে ছিলেন সেসময় তিনি পাঁশকুড়ায় একাধিকবার এসেছিলেন এবং বাংলা কংগ্রেসের অফিসে থেকেছিলেন । পরবর্তীকালে বাংলা কংগ্রেস থেকে কংগ্রেসে যোগ দেন । তিনি প্রথম জীবনে হাওড়ার আমতার একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন সেখান থেকে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ।

কঙ্গনা রানাওয়াতের মুম্বাইয়ের অফিস ভাঙার জন্য গেল বৃহৎ মুম্বাই পুরসভা ।

কঙ্গনা রানাওয়াতের মুম্বাইয়ের অফিস ভাঙার জন্য গেল বৃহৎ মুম্বাই পুরসভা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তার যে অফিসটি যেটা আসলে একটা ফিল্ম সিটি নাম মণিকর্ণিকা যেখান থেকে তার প্রথম সিনেমা অযোধ্যা প্রকাশ হয়েছিল সেই বিল্ডিং এর যে অংশটি বেআইনি সেটা ভাঙ্গার জন্য গিয়েছে মুম্বাই পুরসভার বাহিনী । এদিকে কঙ্গনা আজ মুম্বাইতে পা রাখছেন । কেন্দ্র সরকার তাঁকে ওয়াই ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দিয়েছি । সম্প্রতি শিবসেনার সাথে তার বাকযুদ্ধ শুরু হয় তারপরেই পরিস্থিতি ঘোরালো হতে থাকে । তিনি এই সংক্রান্ত একটি টুইট করেছেন । তিনি আরো জানান বেআইনি অংশটি নিয়ে মুম্বাই পুরসভা একটি নোটিশ ধরেছিল তবে ভাঙ্গার কথা কিছু জানায়নি ।

মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কেরলে নিহত হলেন দুজন বাম কর্মী , অভিযোগের তীর কংগ্রেসের দিকে ।

কেরালায়  খুন হলেন কমরেড হক মহম্মদ এবং কমরেড মিথিলাজ । অভিযোগের তীর কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে । ধিক্কার জানালো কেরালা কংগ্রেসকে । উল্লেখ্য, কেরালায় এখন বামেদের সরকার, মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন ।কংগ্রেস বিরোধী দলে অবস্থান করছে। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বা পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে বাম কংগ্রেস জোট থাকলেও কেরলে তারা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী ।

রেমডেসিভির কালোবাজারি , গ্রেফতার কয়েকজন , উদ্ধার রেমডেসিভির ।

দেশে ভয়াবহ মহামারীর সাথে সাথেই একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীর মদতে সৃষ্টি হয়েছে রেমডেসিভির কালোবাজারি । কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে অ্যান্টি-ভাইরা...