বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

কোভিড-১৯ পজিটিভ অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য।

ফের করোনার থাবা টলিপাড়ায় । এবার কোভিড-১৯ পজিটিভ অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। জানা গিয়েছে অভিনেত্রীর পরিবারের আরও বেশ কয়েকজন সদস্যের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে । চিকিত্‍সকের পরামর্শ মেনে বর্তমানে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন অভিনেত্রী । তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই বলেই ঘনিষ্ঠ মহলসূত্রে খবর। বেহালায় যৌথ পরিবারেই বাস করেন অপরাজিতা আঢ্য । তাঁর পরিবারে রয়েছেন বয়স্ক শ্বশুর-শাশুড়ি । করোনা আবহে কাজে ফিরেছিলেন অপরাজিতা আঢ্য । সম্প্রতি স্টার জলসার কুকারি শো ‘রান্নাবান্না’তে দেখা যাচ্ছিল অপরাজিতা আঢ্যকে। কয়েকদিন আগেই জ্বর হয় অভিনেত্রীর। এরপর করোনা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নায়িকা। তারপরেই অভিনেত্রীর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে জানা গিয়েছে । টলিউডে এর আগেও কয়েকজন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তবে প্রত্যেকেই  দ্রুত সুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন । 
    অপরদিকে , ভারতে করোনা আক্রান্তের ক্ষেত্রে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে ।

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের কাউন্টডাউন শুরু ।

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের কাউন্টডাউন শুরু ।  একটা সময় বিহার নির্বাচন মানেই ছিল আতঙ্কের নির্বাচন , খুন ,জখম ,সন্ত্রাস, ছাপ্পা  রিগিং এর প্রহর গোনা। বর্তমানে সেই পরিস্থিতির অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে নীতীশ কুমারের হাত ধরে এমনকি বিহারের সামাজিক অবক্ষয় দূর করতে মদ্যপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছেন তবে অনেকদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে একটা প্রতিষ্ঠানবিরোধী মনোভাব দেখা যায় । তবে অধিকাংশ সমীক্ষাতেই উঠে আসছে লড়াই একটু হাড্ডাহাড্ডি হলেও নীতিশ কুমার পুনরায় ক্ষমতায় আসতে চলেছেন। প্রধান প্রতিপক্ষ লালুপ্রসাদের দল প্রবলভাবে দুর্নীতিতে বিদ্ধ অপরদিকে নীতীশ কুমার সুশাসক। বর্তমানে লালুপুত্র তেজস্বী যাদব বিহারে বিরোধী শিবিরে প্রধান মুখ অপরদিকে বিহারে শক্তিশালী বিজেপি নীতীশ কুমারের জোট সঙ্গী তবে সাম্প্রতিক কেন্দ্র সরকারের বেসরকারিকরণ, যুব সমাজের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে দিশাহীনতা, মূল্যবৃদ্ধিতে রাশ টানতে ব্যর্থতা প্রভৃতি কিছুটা ফ্যাক্টর হলেও হতে পারে যদিও এটা লোকসভা নির্বাচন নয় একটা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। তবে যে কোনো নির্বাচনে পঞ্চায়েত থেকে পার্লামেন্ট সবকিছুরই একটা মিশ্র প্রভাব পড়ে থাকে সেইসঙ্গে বিহার নির্বাচনের আরেকটা তাৎপর্য হল করোনা আবহে এই প্রথম দেশে বৃহৎ নির্বাচন সম্পন্ন হতে চলেছে । মহামারী প্রতিরোধ করে সুষ্ঠ ভোট সম্পন্ন করা নির্বাচন কমিশনের কাছে একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ সেইসঙ্গে করোনা প্রতিরোধে সরকারের ভূমিকাও একটা প্রভাব পড়তে চলেছে । বছর ঘুরলেই বিহারের প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন । সেক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনের আগে বিহারের ফলাফল প্রমাণ করবে দেশে এন ডি এর বর্তমান জনপ্রিয়তা । পশ্চিমবঙ্গে লড়াই হতে চলেছে বিজেপির সাথে তৃণমূলের । বিহারে এনডিএ ভালো ফল করলে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি কিছুটা অক্সিজেন পাবে এবং পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু আসন বিহারের সীমান্ত লাগোয়া । অপরদিকে বিহারে বিজেপির ফলাফল খারাপ হলে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের আগে বঙ্গের গেরুয়া শিবির কিছুটা ধাক্কা খাবে । ঝাড়খন্ডে বিজেপির সরকার থাকাকালীন পুরুলিয়া, বর্ধমান প্রভৃতি জেলায় বিজেপি কিছুটা সুবিধা লাভ করত । বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিরোধী শিবিরের রয়েছে আরেক তরতাজা মুখ কানহাইয়া কুমার যদিও লোকসভা নির্বাচনে বিহারের বেগুসরাই আসনে কানহাইয়া কুমারের ভরাডুবি হয়েছিল ।

রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল ।

অষ্টমীতে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করলেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল । বুদ্ধবাবুর বর্তমান বয়স ৭৬ । দীর্ঘদিন ধরেই তিনি খুবই অসুস্থ । এদিন রাজ্যপালের সঙ্গে উঠে বসে কথা বলার মত অবস্থাতেও তিনি ছিলেননা। বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলেন , নাকে লাগানো ছিল অক্সিজেনের নল ‌বিছানার পাশে বেশকিছু পুস্তক । রাজ্যপাল বুদ্ধবাবুর যে ছবি ট্যুইট করেছেন তা খুবই করুণ ছবি ‌। শারীরিক অসুস্থতার কারণে বুদ্ধবাবু সিপিআইএম পলিটব্যুরোর সদস্যপদ ছাড়েন । গতবছর ফেব্রুয়ারিতে ব্রিগেডের সভাতে গিয়েছিলেন, নাকে নল লাগানো ছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত মঞ্চে উঠতে পারেননি ।

মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২০

মেক্সিকোতে পার্লামেন্টে নিজের পোশাক খুলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানালেন এক সাংসদ ।

ভরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে নিজের পোশাক খুলে ফেললেন মেক্সিকোর এক এমপি। সেখানে ডিবেট চলাকালীন চিৎকার করে তিনি সকলের সামনে বললেন, "জানি আমাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখে আপনাদের লজ্জা লাগছে। কিন্তু আপনাদের তখন লজ্জা করেনা, যখন আপনাদের লোকই রাস্তায় নগ্ন ও খালি পায়ে থাকে। তারা ক্ষুধার্ত, চাকরির জন্য মরিয়া। আর আপনারাই তাদের ধন-সম্পদ চুরি করেছেন।" এরকম প্রতিবাদ দৃষ্টান্ত। এই ছবি ভাবায়, বোঝায়, অনেক কিছু শেখায়, পৃথিবীকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়। মূলত দুর্নীতির কারণেই বিশ্বের বহু দেশেই আজও কোটি কোটি মানুষ নিরন্ন ,আশ্রয়হীন ও বস্ত্রহীন হয়ে জীব জন্তুর মতন জীবন অতিবাহিত করছেন ।
 
সামাজিক মাধ্যম থেকে পাওয়া নিউজ । 

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২০

প্রয়াত হলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য আনন্দদেব মুখোপাধ্যায়

প্রয়াত হলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য আনন্দদেব মুখোপাধ্যায় । তিনি ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন । তিনি নিজে একজন সমুদ্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন । লেখক ও প্রফেসর আনন্দদেব মুখোপাধ্যায় ছিলেন প্রাক্তন অধ্যাপক এবং ভূতত্ত্ব বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ ওশানোগ্রাফিক স্টাডিজ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক । তিনি  পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন । ( ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য ) ।

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০

লকডাউন চলার কারণে কিছু ডাক্তারের ভিজিট বৃদ্ধি ।

লকডাউন চলার কারণে ডাক্তারের ভিজিট বৃদ্ধি । অদ্ভুত যুক্তি ! কিছু ডাক্তার লকডাউনের কারণে ভিজিট বাড়িয়ে দিয়েছেন হয়তো সকলে নয় অনেক মানবিক ডাক্তার লকডাউনের বাজারে ভিজিট বৃদ্ধি করেননি । যেসমস্ত চিকিৎসক লকডাউনের কারণে ভিজিট বৃদ্ধি করেছেন তাঁদের যুক্তি নিয়মিত স্যানিটাইজেশান করতে হয় চেম্বার তাই চেম্বারে রক্ষণাবেক্ষণের খরচ বেড়েছে কিন্তু চিকিৎসকের চেম্বারে স্যানিটাইজেশান করার জন্য প্রত্যহ কত খরচ পড়তে পারে ? একজন চিকিৎসকের গড়ে প্রতিদিন যদি ৫০ জন রোগী আসে রোগী পিছু ৫০ টাকা ভিজিট বাড়িয়ে দিলে চিকিৎসক কত লাভ করছেন ? সারাদিনে স্যানিটাইজেশনের জন্য একজন চিকিৎসকের চেম্বারে বাড়তি বড়জোর ১০০ টাকা খরচ হতে পারে কিন্তু তিনি গড়ে প্রত্যহ ৫০ জন রোগীর কাছ থেকে প্রায় ৫০ টাকা অতিরিক্ত ভিজিট নিচ্ছেন । মহামারী কমে গেলেও এই ভিজিট আর কোনদিন হ্রাস হবেনা । তাঁরাতো লকডাউনের বাজারে মানুষের যেখানে আয় নেই একটু মানবিকতা দেখাতে পারতেন । সব চিকিৎসক হয়তো নয় । এটা ঠিক তাঁরা এই মহামারীর সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা করছেন কিন্তু চিকিৎসককে তো ঝুঁকি নিয়েই চিকিৎসা করতে হয় সেটা জেনেই তিনি এই পেশায় এসেছেন , যেমন সৈনিক সব জেনেই সীমান্তে যান ,একজন বিদ্যুৎকর্মী সব জেনেই বৈদ্যুতিক খুঁটির উপরে ওঠেন ,দমকলকর্মী সব জেনেই আগুন নেভাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন । তবে, আর যাই হোক লকডাউন এর কারণে ভিজিট বৃদ্ধি যুক্তিসম্মত কারণ নয় । বহু চিকিৎসক রয়েছেন যাঁরা এই দুর্দিনেও সরকারি হাসপাতালে চূড়ান্ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করে চলেছেন ।

শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০

নারীর নিরাপত্তা ,কর্মসংস্থান ,আইন শৃঙ্খলা প্রতিমুহূর্তে অভাব বোধ করছি নেতাজির ।

স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিমুহূর্তে আমরা যার অভাব বোধ করেছি তিনি হলেন নেতাজি । নেতা না থাকলে নারীর সুরক্ষা ,খাদ্যের যোগান, কর্মসংস্থান ,আইন শৃঙ্খলা, প্রতিরক্ষা ,স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠবে কি করে ? আজাদ হিন্দ বাহিনী যখন লড়াই করছিল তখন কঠোর নির্দেশ ছিল আজাদ  হিন্দ বাহিনী বা জাপানি সেনা কোন নারীর উপর অত্যাচার করলে শাস্তি গুলি করে হত্যা। নেতাজিকে গায়েব করে দেওয়ার সাথে সাথে গায়েব হয়ে গিয়েছিল এদেশের, এদেশের মানুষের ভবিষ্যৎ । নেতাজির নেতৃত্বে অবিভক্ত ভারত গড়ে উঠলে তাহলে ভারত এক সুপার পাওয়ার রাষ্ট্র হয়ে উঠতো । তাই ভারত এবং নেতাজি উভয়েই যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ ছিল সেই সময় মিত্র শক্তির কাছে । প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভারতকে সামিল করা হয় এবং ভারতীয় সেনাকে যুদ্ধে লাগানো হয়েছিল তখনই ব্রিটিশ সরকার দেখেছিল ভারতীয় সেনার ক্ষিপ্রতা । তাহলে ,এই তিনটি যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যায় বিশ্বজুড়ে মিত্রশক্তির দাদাগিরি বন্ধ হয়ে যাবে । উপনিবেশ , সাম্রাজ্যবাদ ধুলোয় মিশে যাবে । নেতাজি শুধু ভারতেরই নেতা ছিলেননা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মানুষেরাও তাঁকে নেতা মনে করত । আসলে নেতাজি ছিলেন দেশপ্রেমিক , মানবতাবাদি , রাজনীতিক ন‌য় । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্রশক্তির অবস্থা যখন খুবই খারাপ জাপান চেয়েছিল কলকাতায় বোমাবর্ষণ করতে তাহলে ব্রিটিশ বেকায়দায় পড়বে কারণ কলকাতা বরাবরই ব্রিটিশের হার্ট বা নার্ভ ছিল । বাধা দিলেন নেতাজি কারণ কলকাতায় বোমাবর্ষণ হলে বহু বেসামরিক ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এতটাই মানবিকতাবোধ ছিল তাঁর । যে সাধারণ মানুষ তাঁকে নেতাজি বানিয়েছে যুদ্ধে কোন ভাবে সেই সাধারণ মানুষের ক্ষতি করা যাবেনা । নেতাজি যদি আজ আমাদের দেশের নেতা হতেন কোন মেয়েকে ধর্ষিতা হতে হতনা , গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হতে হতনা , পুড়ে মরতে হতনা , রাস্তাঘাটে লাঞ্ছিত হতে হতনা । নেতাজি নিজে ছিলেন ব্রহ্মচারী তিনি নারীদেহ স্পর্শ করতেননা । আইএনএর সর্বাধিনায়ক থাকার সময় তিনি একবার অসুস্থ হয়েছিলেন। চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছিলেন প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে , তিনি বলেছিলেন যেদিন তিনি আইএনএর প্রতিটি সদস্যকে একটি করে ডিম তুলে দিতে পারবেন সেদিন তিনি ডিম খাবেন । সারাবিশ্বের মধ্যে নেতাজি এক  বিরল দেশপ্রেমিক । নেতাজি থাকলে চীন এশিয়া বা বিশ্বে এরকম সুপার পাওয়ার হয়ে উঠতে পারতনা । ভারতবর্ষকে লাইফটাইম সীমান্ত সন্ত্রাস বা সমস্যার মুখোমুখি হতে হতনা । নেতাজি থাকলে হতনা স্বাস্থ্য ও শিক্ষার বেসরকারিকরণ । দেশের সমস্ত মানুষ পেত রাষ্ট্রীয় খরচে অবৈতনিক শিক্ষা ও সরকারি চিকিৎসা । দেশে প্রতিষ্ঠিত হত আইনের শাসন , আইনের চোখে সকলেই সমান হত এবং গড়ে উঠত নিরপেক্ষ প্রশাসন । গড়ে উঠত শোষনহীন ও বৈষম্যহীন সমাজ । আজ একটি মেয়ে বাড়ির বাইরে বেরোনোর পর থেকে তার বাড়ির লোকের টেনশান যতক্ষণ না মেয়েটির বাড়ি ফিরছে । টেনশান এই কারণে সমাজ বা প্রশাসন মেয়েটির নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি । সন্তান লেখাপড়া শিখছে কিন্তু বাবা-মার দুশ্চিন্তা সন্তান প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেতো ? কেন দুশ্চিন্তা কারন রাষ্ট্র যুব সমাজের কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত করেনি । শরীরে কোন রোগ দেখা দিলে আতঙ্ক চিকিৎসা করাতে পারবোতো সর্বস্বান্ত হয়ে যাবোনাতো কেন আতঙ্ক কারণ রাষ্ট্র নাগরিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়নি উল্টে চিকিৎসার অবাধ বেসরকারিকরণ করে রোগী ও রোগীর পরিবারকে লুঠ করার সুযোগ করে দিয়েছে । আসলে অভাব একজনের নেতাজির । আজও বহু মানুষ পথ চেয়ে বসে আছে নেতাজি আসবে নেতার বেশে দূর হবে সমস্ত অন্যায় অবিচার ।

রেমডেসিভির কালোবাজারি , গ্রেফতার কয়েকজন , উদ্ধার রেমডেসিভির ।

দেশে ভয়াবহ মহামারীর সাথে সাথেই একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীর মদতে সৃষ্টি হয়েছে রেমডেসিভির কালোবাজারি । কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে অ্যান্টি-ভাইরা...